তরিকুল ইসলাম, রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি ঃঃ
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলার আসামি পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৫ জুন) রাত ২টার দিকে উপজেলার ললিতনগরে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই ব্যক্তির নাম শামীম হোসেন (২১)। সে জেলার মোহনপুর ইউ.পি বাউটিয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। এছাড়া এলাকায় পেশাদার চোর হিসেবে পরিচিত।
রাজশাহী জেলা পুলিশের মুখপাত্র ইফতেখায়ের আলম এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার দিন রাতে ললিতনগর এলাকায় পুলিশ টহল ডিউটি পালন করছিল। এ সময় শামীমসহ কয়েকজন পুলিশের গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালায়। পুলিশ আত্মরক্ষাস্বার্থে পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে ঘটনাস্থল থেকে কয়েকজন পালিয়ে গেলে শামীম নামের এক ব্যক্তিকে গুলিবৃদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়।
তিনি জানান, এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে শামীমকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্ত ও আইনগত কার্যক্রম শেষে পরিবারের কাছে তার মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে যে মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে সেটি সপ্তাহখানেক আগে কাকনহাটে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া পরিবারের কারো। ফলে ধারণা করা হচ্ছে ওই ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল শামীম।
গোদাগাড়ী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম জানান, গত ২০ জুন গোদাগাড়ীতে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ করে হত্যার পর বাড়ীর পাশে খড়ের গাদার নিচে রেখে দেয়া হয়েছিল। পরে সেখান থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। সেদিন পাশের বাড়ি ও সেই বাসা থেকে দুইটি ফোন হারিয়ে যায়। নিহত ব্যাক্তির কাছে থেকে সেই ফোন পাওয়া গেছে। তবে ধর্ষণে জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
Like this:
Like Loading...
Related
এ জাতীয় আরো খবর..
আমার জানামতে এরকম আরো একজন আছে রেপিস্ট তার নাম হচ্ছে আবু তালেব ওরফে তালেব তার বাড়ি মাকরান দা রিফুজি পাড়া এরকম অনেক অপরাধের সাথে জড়িত তার নামে দশ-বারোটা কেস সে জানামতে একটা উপজাতির মেয়েকে ধর্ষণ করে টাকা দিয়ে ছেড়ে দেয় এবং তার স্ত্রীকে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে সে নিজে মদ তৈরি করে বিক্রি করে সে কয়েকটা মার্ডার কেসের আসামি তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস পায় না