সজাগ গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিঃ এর প্রতারণা ও হয়রানির অভিযোগ গ্রামের অসহায় জনগণের
সোহেল রানা রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরো
সজাগ গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিঃ এর বিরুদ্ধে প্রতারণার ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে এই সজাগ গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড প্রধান কার্যালয় অবস্থিত রাজশাহী জেলার পবা উপজেলাধীন কর্ণহার থানা এলাকার ২ নং হুজুরি পাড়া ইউনিয়নে যার রেজিনং ৪৩১
উক্ত ঘটনা জানার পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগির কাছ থেকে জানা যায় এই সমিতির পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা মোঃ আলম যার বাসা অত্র এলাকাতেই তিনি বিভিন্ন সদস্যকে লোন দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংকের চেক জিম্মি করে সদস্যদেরকে হুমকি প্রদান করে এবং অভিনব কায়দায় প্রাপ্ত পাওনা টাকার চেয়েও বেশি টাকা আদায় করে থাকেন যেমন উক্ত সমিতির সদস্য নং 12 নাম মোসাঃ শাকিলা বেগম স্বামী মোঃ জারজিস তিনি ২০০০ টাকা সঞ্চয় জমা রেখে এবং মাসিক ২০০ টাকার একটি ডিপিএস করে 20,000/ বিশ হাজার টাকার লোন গ্রহণ করেন ১৮ সালে এবং সমিতির নিয়ম অনুযায়ী পরিশোধিত টাকা হচ্ছে ২৩ হাজার এই অবস্থায় দুই একটা কিস্তি দেওয়ার পর সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করতে চাইলে এবং ডিপিএস এর টাকা বাদ দিয়ে প্রায় 22 হাজার টাকা দিতে চাইলে উক্ত সমিতির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মোঃ আলম তিনি উক্ত সদস্যের কাছে সর্বমোট ৭০ হাজার টাকা দাবি করে বসেন তিনি অন্যথায় জনাকৃত একাধিক ব্যাংক চেক যার অ্যাকাউন্ট নাম্বার 10057 ফেরত দেওয়া হবে না এই মর্মে জানান উক্ত টাকা সদস্যের স্বামী মোঃ জারর্জিস দিতে রাজি না হলে মামলার ভয় ভীতি প্রদর্শন করেন এমনকি কোর্টের মাধ্যমে নোটিশ প্রদান করেন। শুধু এখানেই ক্ষান্ত হননি উক্ত সমিতির পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা মোঃ আলম এরকম আরো এক সদস্য কাছে যার সদস্য নং দুই নাম মোসাঃ রশনায়ারা স্বামী মোঃ মোজাম্মেল হক গ্রাম বর্মোত্তর দারুসার কর্ণহার পবা রাজশাহী তিনিও জানান তার সঞ্চয় আছে ৬ হাজার ষাট টাকা টাকা এবং ডিপিএসের ৬-৭ হাজার টাকার মতো আছে সঞ্চয় এবং ডিপিএস এর টাকা বাদ দিয়ে উক্ত সমিতি তার কাছে নয় দশ হাজার টাকা মতো পেতে পারে উক্ত টাকা দিতে চাইলে তাকেও জমাকিত চেক ফেরত না দিয়ে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে এবং মিথ্যা মামলায় হাসান উক্ত প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও প্রতিষ্ঠাতা মোঃ আলম । এরকম আরো বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী আছে অত্র এলাকায়।
ঘটনা জানার পরে উক্ত সমিতির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মোঃ আলম এর কাছে গেলে তিনি স্বীকার করেন যে জারজিস এর কাছে ২২ হাজার টাকা পাওয়া যাবে এই টাকা না দেওয়ার জন্য তিনি দুই বছরের সুদসহ ৭০ হাজার টাকার মামলা দায়ের করেন এবং মোজাম্মেল এর বিষয়ক সত্যতা পাওয়া যায়। এবং উক্ত সমিতির অনুমোদন এবং অন্যান্য কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি দেখাতে ব্যর্থ হন। এমন সুদখোরের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি ওবিচার দাবি অত্র এলাকার জনসাধারণের।