লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ক্যাপিটাল গার্ডেন আয়োজনে ত্রান বিতরণ করেন খুলনা জেলার পুলিশ সুপার লায়ন মোহাম্মদ মাহবুব হাসান
খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ
রূপসা উপজেলার একটি ছোট গ্রাম পশ্চিম নন্দনপুর । করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ক্যাপিটাল গার্ডেনের ইন্টারন্যাশনাল ডিরেক্টর লায়ন কাজী আকরাম উদ্দিন আহাম্মেদ পিএমজেএফ, কাউন্সিল চেয়ারপার্সন ৩১৫ এস এম হাফিজ আল আসাদ, বাংলাদেশ লায়ন্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম রেজাউল হক এমজেএফ, জেলা গভর্নর লায়ন নাসিম মাহমুদ পিএমজেএফ, ক্লাব সেক্রেটরি ডঃ গাজী সিরাজুল ইসলাম পিএমজেএফ এর পক্ষে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট লায়ন খান আকতারুজ্জামান এমজেএফ, বিবেকবোধ ও দায়বদ্ধতা থেকে অসহায়, হতদরিদ্র, সাময়িক কর্মহীন মানুষদের পাশে এসে দাড়িয়েছেন। ক্লাবের পক্ষ থেকে ১৯শে জুলাই ২০২১ সোমবার মোসাব্বারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পশ্চিম নন্দনপুর গ্রামের অসহায় হতদরিদ্র ও কর্মহীন পরিবারের মাঝে খুলনা জেলার পুলিশ সুপার লায়ন মোহাম্মদ মাহবুব হাসান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন ।
এই সময় রূপসা থানার অফিসারস ইনচার্জ মোসারেফ হোসেন, ইউ পি মেম্বার ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন । প্রধান অতিথি বক্তব্যে বলেন আপনারা জানেন আমরা এখন একটি বিশেষ সময় পার করছি বিশেষ করে খুলনাতে বর্তমানে এই করোনা কালে সাস্থবিধি জে কোন মুল্য মেনে চলব এবং আপনারা জানেন এটা সক্ষমতার ব্যাপার না যদি সক্ষমতার ব্যপার হত তাহলে পৃথিবীর ক্ষমতাশালী দেশ আমেরিকা পাশেরদেশ ভারত এদের অবস্থা কি হয়েছিল সেই তুলনায় আল্লাহর রহমতে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় আমারা একটু ভাল অবস্থানে যাচ্ছি তবে আমাদের অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। আমরা যখনই বের হব মাক্স পরিধান করে বের হব মাক্স পরা আমাদের অভ্যাসে পরিণীত করতে হবে। আজ এই মানবিক কাজের জন্য লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ক্যাপিটাল গার্ডেন কর্ণধার লায়ন আক্তারুজ্জামান এমজেএফ সহ যারা এই আয়োজন করেছেন তাদের আমি কৃতজ্ঞ জানায় এই মানবিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে ধন্যমনে করি।
লায়ন্স ক্লাব অব ঢাকা ক্যাপিটাল গার্ডেন প্রেসিডেন্ট খান আকতারুজ্জামান এমজেএফ বলেন মানুষ মানুষের জন্য, দেশের এই দুর্যোগময় সময়ে আমরা যে যতটুক পেরেছি অসহায়দের পাশে দাঁড়াবার চেষ্টা করেছি। আসুন নিজে সচেতন থাকি অন্যকে সচেতন করি। আমাদের এই ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ পরবর্তীতেও অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
অনেক অস্বচ্ছল, দিনমজুর, হতদরিদ্র পরিবার ত্রান সামগ্রী নিয়ে যেতে দেখা যায়। এ ধরনের মহতি উদ্যোগকে এলাকার সচেতন মানুষ স্বাগত জানিয়েছেন।