রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৭:১৫ অপরাহ্ন

মিথ্যা মামলা দিয়ে জোড়পূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে  জান্নাতুল ফেরদৌসী বন্যার বিরুদ্ধে৷

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫
  • ৮ বার পঠিত

মিথ্যা মামলা দিয়ে জোড়পূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে  জান্নাতুল ফেরদৌসী বন্যার বিরুদ্ধে৷

জামালপুর প্রতিনিধি,
জামালপুর পৌর শহরের ৮নং ওয়ার্ড শাহাপুর রেলওয়ে স্টেশনের পাশে আন্জুর গলি নামে পরিচিত স্টেশন এলাকার ব্যবসায়ী   জাহাঙ্গীরের  মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌসী বন্যা ও তা মায়ের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ জোড়পূর্বক জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে৷

জান্নাতুল ফেরদৌস বন্যা জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক ইকরামুল  তালুকদার হিটলুর ছোট ভাই নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার নির্বাহী অফিসারের স্ত্রী৷
স্বামীর ক্ষমতার দাপটে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছেন এই নারী ,ইতিমধ্যে অঢেল  সম্পদের মালিক হয়েছেন, তুচ্ছতাছিল্ল করছেন সাধারন মানুষকে পুলিশি ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে জোড়পূর্বক বাড়িঘড় দখলের অভিযোগ আছে৷ সম্প্রতি শাহাপুর গ্রামের আরিফ আহমেদ চিকুর ক্রয়কৃত ১.৩৭ শতাংশ জমিতে পড়েছে এদের কুনজর জোড়পূর্বক দখল নিতে কৌশল অবলম্বন করে গোপনে ইট বালি সিমেন্ট ও মিস্ত্রির যোগান দিয়ে মালার মাধ্যমে আরিফ আহমেদের জমি বেদখলের চেষ্টা করছেন৷ আরিফ কাজে বাঁধা দিলে পুলিশি ভয় দেখিয়ে একলক্ষ বিশ হাজার টাকা চাঁদাদাবী করেন৷ পরে ভিবিন্ন কৌশলে আরিফকে চাপ প্রয়োগ করে চাঁদার টাকাটা বুঝে নেন মালা জনসম্মুখে৷

মালা আরিফ কে জমি বুঝিয়ে দিয়ে অনন্ত্র সড়ে যান,তখন আরিফ তার জমিতে বাউন্ডারি কাজ শুরু করলে শুরু হয় আরেক বিপত্তি কাজে বাধা দেয় বন্যার ভাই ফাহিম ও তার মা ফেন্সি বেগম দাবী করেন এই জমি বন্যার এখানে কাজ করা যাবেনা যে পর্যন্ত বন্যা জামালপুর না আসবে৷ এদিকে ফাহিম সাঙ্গপাঙ্গ দিয়ে বাউন্ডারী দেয়ালটি ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়৷
ফেন্সি বেগম বন্যাকে ফোনে রেখে বারবার বলতে থাকে পুলিশ পাঠাও পুলিশ পাঠাও এগুলা শুনে মিস্ত্রিরা কাজ ফেলে ভয়ে চলে যায়৷ কয়েকদিন পর আবার কাজ শুরু করলে কাজের ঠিক একদিন পরে বন্যা নিজে এসে এটা তার জমি দাবী করে আবার দেয়ালগুলা ঘুড়িয়ে দেয়৷
এমতাবস্থায় এই ভূমিদস্যু নারী একটি মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আরিফ আহমেদ সহ কয়েজনকে আসামী করে মামলা রুজু করে জামালপুর সদর থানায়৷
সদর থানা সেই মামলাটির সুষ্ঠ তদন্ত না করেই রুজু করে দেন৷ আর এতেই সাধারন ব্যবসায়ী আরিফসহ অনেকেই অপরাধ না করেও অদৃশ্য কারণে অপরাধী হয়ে যান৷ আরিফ মাহমুদ বলেছেন যদি বন্যা ও তার মা ফেন্সি বেগম এই জমির কোন কাগজ উপস্থাপন করতে পারে তাহলে আমি তাদের জমি দিয়ে দিবো৷ এই জমি নিয়ে অনেকবার বসা হয়ছে কিন্তু তারা কোন দলিলপত্র দেখাতে পারে নাই৷ উল্টো মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার জমি বেদখলের পায়তারা করছে তারা৷আমার কাজে বাঁধা দিয়ে যাচ্ছে৷
এবিষয়ে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগীসহ এলাকাবাসী৷

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর..