বিরল থানা কুখ্যাত বহুল আলোচিত গলা কাটা হত্যার
আসামিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে ======================
দিনাজপুর প্রতিনিধি নারায়ণ রায় (নয়ন) গত ২৮/০৭/২০২৩ তারিখ রাত্রি অনুমান ০৪.০০ ঘটিকার সময় (ফজরের নামাজের পূর্বে) বিরল থানাধীন ১২নং রাজারামপুর ইউনিয়নের ভদ্রবাজারের নাইট গার্ড কৃষ্ণ কান্ত রায় ওরফে জোনাকুকে অজ্ঞাতনামা হত্যাকারী ধারালো অস্ত্রদ্বারা গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে লাশ ফেলে রেখে চলে যায়।!
বিরল থানার ওসি জানান উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের ছেলে যাদব চন্দ্র রায় বাদী হয়ে বিরল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। উক্ত হত্যা কান্ডটি সংঘটিত হওয়ার ফলে ভদ্রবাজারে প্রায় ৭০জন ব্যবসায়ী ও আশপাশের শান্তি প্রিয় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতংক বিরাজ করে। তাদের আশ্বস্ত করেছিলাম যে আপনার ভয় পাবেন না।অপরাধী আজ হোক বা কাল হোক ধরা পরবেই এবং রহস্য উদঘাটিত হবেই। ওসি সাধারণ মানুষকে নিশ্চিত করে বলেন আমার উপর আস্থা রাখতে পারেন। তারই ধারাবাহিকতায় গত ০৭দিন নিরলস প্রচেষ্টায় বিরল থানা পুলিশের সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব, নিবিড় তদন্ত ও কোন সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানীর স্বীকার না হয় সেজন্য অনেক যাচাই বাছাই শেষে অবশেষে উক্ত হত্যা কান্ডের প্রকৃত হত্যাকারী দিনাজপুর জেলা বিরল থানা ১২ নং রাজারামপুর ইউনিয়নের আজিমপুর.ধনেশ মেম্বার পাড়া গ্রামের বৈদ্যনাথ রায়ের ছেলে সুভাষচন্দ্র রায় ( কাইচালু( ৩৮ ) আসামিকে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করে তার স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দী ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মোতাবেক লিপিবদ্ধ করা হয়। তাকে হত্যা করার জন্য প্রায় ০১মাস পূর্বেই হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি সে তৈরী করে। তার সাথে পূর্বের একাধিক বিষয়ে বিরোধের জের ধরে পরিকল্পিতভাবে সুযোগের অপেক্ষায় থেকে ঘটনার রাতে তার আরো একজন সহযোগীকে সংগে নিয়ে এই হত্যা কান্ডটি সে সংঘটিত করে ۔পুলিশ আরো জানান মামলাটি তদন্তাধীন থাকায় বিরোধের বিষয় গুলি ও সহযোগী অপর আসামীর নাম এই মুর্হুতে প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না । তবে উক্ত আসামী একজন মাদক সেবী, মাদক ব্যবসায়ী ও সিচকে চুরির সাথে জড়িত বলে পুলিশ জানিয়েছেন!