ডিমলায় কৃষক রফিকুলকে প্রাণনাশের হুমকি, ভূমি দস্যুদের বিরুদ্ধে মামলা
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানী ইউনিয়ন এর ডালিয়া বাইশপুকুর মৌজার রফিকুল ইসলাম এর প্রায় ২৫ বছর যাবত ভোগদখলকৃত সম্পত্তির উপর চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করার জন্য নীলফামারী সহকারী জজ আদালতে মামলা করেছে রফিকুল।
সুত্রমতে নালিশী ( ক) তপশীল বর্ণিত বিত্ব এস. এ- ১২০১ নং খতিয়ানের মালিক ছিলেন মোহাম্মদ সাহার উদ্দিন ও শরৎ চন্দ্র বর্মন। শরৎ চন্দ্র বর্মন নানিশী ১২০১ খতিয়ানে অংশে ভোগদখল করা অবস্থায় ভারত চলিয়া গিয়ে ভারতে বসবাস করা অবস্থায় মারা গেলে তাহার ত্যাক্ত বিত্বের ওয়ারিশ থাকেন গৃহ বালা।
গৃহ বালা নালিশী ওয়ারিশ সূত্রে ভোগদখল করা অবস্থায় মারা গেলে তাহার ত্যাক্ত বিত্বের ওয়ারিশ থাকেন পুত্র পরেশ চন্দ্র । পরেশ চন্দ্র ভোগদখল করা অবস্থায় গত ৩১/১০/৮১ ইং তারিখে ১৪৯১৩ নং দলিল মূলে নালিশী দাগে ৮১ শতাংশ বিত্ব বীরমুক্তিযোদ্ধা দবির উদ্দিন এর নিকট বিক্রয় করেন। বীরমুক্তিযোদ্ধা দবির উদ্দিন নালিশী বিত্ব ক্রয় মূলে ভোগদখল করা অবস্থায় গত ১০/০৯/৯৬ ইং তারিখে ৬০০৬ নং দলিল মূলে নালিশী দাগে ৮১ শতাংশ বিত্ব রফিকুল ইসলাম এর নিকট বিক্রয় করেন।
রফিকুল ইসলাম উক্ত ৮১ শতাংশ জমি দীর্ঘ ২৫ যাবত ভোগদখল করিয়া আসিতেছে। এমতাবস্থায় এলাকার ভুমি দস্যু আমিনুর রহমান, সুরুজ্জামান , শফিকুল ইসলাম সহ আর অনেকেই গত ০৬/০৯/২০২১ ইং নালিশী (খ) তপশিল বর্ণিত জমির ধান ক্ষেত বেদখল সহ রফিকুল ইসলাম কে প্রাণ নাশের হুমকি এবং নালিশী জমির ধান ক্ষেত কাটিয়া বেদখলের পায়তারা করিতেছেন।
“” ক”” তপশিল মৌজা বাইশপুকুর , জেল এল নং- ৪৫, খতিয়ান নং এসএ- ১২০১, দাগ নং ৪২৯১-১৭ শতাংশ, ৪২৯৮ – ১৪ শতাংশ, ৪৩১৪ ৮১ শতাংশ সর্ব মোট জমির পরিমাণ ১.১২ একর।