জেলা প্রশাসক বাউন্ডারির দীর্ঘ বছরের বন্ধ রাস্তাটি খুলে চলাচলের উপযোগী করে দিব মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিয়া বলেন
এস এম জহিরুল ইসলাম বিদ্যুৎ : নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয় বাউন্ডারি ভিতরে জর্জ কোর্ট, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, সিভিল সার্জন এর কার্যালয়, গণপূর্ত অফিস এবং জেলা প্রশাসকের সমস্ত অফিস, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট, গারদ খানা ও সার্কিট হাউস অবস্থিত। যার কারণে প্রতিদিন জেলা থেকে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়ে থাকে এই বাউন্ডারিতে। তাই সরকারের পক্ষ থেকে এই বাউন্ডারিতে যাতায়াতের জন্য অনেকগুলি রাস্তা করে দিয়েছেন যাতে আগত মানুষের সুবিধার্থে যেকোনো রাস্তা দিয়ে যেকোনো অফিসে যাতায়াত করতে পারে খুব সহজেই। কিন্তু একটি খুব জরুরী রাস্তা প্রায় সাত আট বছর যাবত বন্ধ অবস্থায় আছে। রাস্তাটি হল সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে আইনজীবী সমিতির ভবন ও গণপূর্ত অফিস হয়ে সার্কিট হাউজ পর্যন্ত। খুব জরুরী চলাচলের রাস্তা হওয়ায় নারায়ণগঞ্জ জেলা থেকে আগত হাজার হাজার মানুষের চলাচলের বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। বলার কেউ নেই দেখার ও কেউ নেই বলে মনে হচ্ছে। বর্তমানে পুরো রাস্তাটি বন্ধ হওয়ায় দখল করে নিয়েছে জঙ্গল, ময়লা, আবর্জনা ও ডাস্টবিনের মতো ময়লায়। তাই জনমনে প্রশ্ন উঠেছে এমন একটি বাউন্ডারির ভেতরে কি করে এমন অবস্তার সৃষ্টি হতে পারে। চলমান রাস্তা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। রাস্তাটি খুবই দরকার তাইতো সরকার রাস্তাটি করেছিল। তাহলে কেন এখন কি কারনে রাস্তাটি বন্ধ হয়ে ডাস্টবিনের মত হয়ে আছে জানতে চায় নারায়ণগঞ্জ জেলা বাসি। রিপোর্ট করার সময় জানতে পারলাম আজ রবিবার বর্তমান জেলা প্রশাসক মোঃ জাহিদুল ইসলাম মিয়ার এই রাস্তাটি দৃষ্টি গোচর হয়েছে। এবং এর সম্বন্ধে খোঁজখবর নিচ্ছেন কেন চলমান রাস্তাটি বন্ধ হয়ে ডাস্টবিনের মত হয়ে আছে।তাই তিনি বলেছেন খুব দ্রুতগতিতে চলমান রাস্তাটি খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা সহ ডাস্টবিন গুলি পরিষ্কার করে ও পূর্ণ সংস্কার করে জেলা থেকে আগত মানুষের সুবিধার্থে রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করে দিবেন বলে কথা দিয়েছেন। এই রাস্তাটি চলমান হলে হাজার হাজার মানুষ উপকৃত হবে বলে মনে করেন জেলা বাসি।তাই আমরা জেলাবাসী রাস্তাটি বাস্তবায়ন হবে বলে আশা পোষন করলাম। কারণ মাননীয় জেলা প্রশাসক যা বলেন তাই করার চেষ্টা করেন ।।