বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন

জেলা প্রশাসকের গ্রীন এন্ড ক্লিন শহর তৈরির পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণের মধ্য দিয়ে।

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫
  • ১২ বার পঠিত

জেলা প্রশাসকের গ্রীন এন্ড ক্লিন শহর তৈরির পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণের মধ্য দিয়ে।
এস এম জহিরুল ইসলাম বিদ্যুৎ :

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে ১১ মার্চ রোজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা আইন শৃঙ্খলা মিটিংয়ে সভাপতির বক্তব্যে দেশ সেরা মানবিক জেলা প্রশাসক মোঃজাহিদুল ইসলাম মিয়া বলেছেন আপনাদের সকলের সহযোগিতায় নারায়ণগঞ্জ শহরকে গ্রীন এন্ড ক্লিন সিটি তৈরি করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন এই শহরকে বাংলাদেশের মধ্যে গ্রীন এন্ড ক্লিন শহর হিসাবে মডেলে রুপান্তরিত করব।আমরা ইতিমধ্যেই শহরের মধ্যে এক লক্ষ গাছ লাগানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। আজ থেকে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসনের কর্মচারী ও সিটি কর্পোরেশনের কর্মচারীর সমন্বয়ে ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণ কাজ শুরু হয়েছে। শহরের প্রাণ কেন্দ্র নিতাইগঞ্জ থেকে শুরু করে জেলা পরিষদ পর্যন্ত সড়কের ব্যানার ফেস্টুন অপসারণ করা হয়েছে আজ। প্রায় ৫ ট্রাক ফেস্টুন স্তুপ হয়েছে এর মধ্যে । নারায়ণগঞ্জ জেলার সমস্ত সড়কের ফেস্টুন অপশনের কাজ অব্যাহত থাকবে। শহরে অধিক পরিমাণ ব্যানার ও ফেস্টুন থাকায় মানুষের মাঝে বিভ্রান্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বৈদ্যুতিক তারের সমস্যা হচ্ছে। বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বেনার ফেস্টুন সাটায় রাখায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিনষ্ট হচ্ছে ও গাছপালা বৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে ।আমরা সবাই মিলে গাছ লাগাই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করি ও প্রাণ ভরে বিশুদ্ধ অক্সিজেন নেই নিঃশ্বাস নেই। এবং নিজের শহরকে পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা রাখি। নারায়ণগঞ্জ কে গ্রীন এন্ড ক্লিন সিটিতে রূপান্তরিত করি। এই নারায়ণগঞ্জ আমাদের সবার। সারা বাংলাদেশ আমাদের নারায়ণগঞ্জকে নিয়ে গর্ব করবে আলোচনা করবে এই গ্রীন সিটির জন্য। সবাই দোয়া করবেন এই পরিকল্পনাকে যাতে বাস্তবায়ন করতে পারি আপনাদের সবার সহযোগিতায়। আশা করি যানজট নিরসনে শহরবাসী খুব সহজেই যাতায়াত করতে পারছেন। এবং সবাই এর সুফল ভোগ করছেন। তাই আমি চাই সর্বক্ষেত্রে আপনারা সুফল ভোগ করুন। নারায়ণগঞ্জ শহর একটি শিল্পাঞ্চল শহর ও খুব ঘনবসতি শহর। জনসংখ্যা অনেক বেশি। ভবিষ্যতে আরো অনেক জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমাদেরকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য। হাতে আমাদের সময় খুব অল্প। এই অল্প সময়ের মধ্যেই সব কিছু করে যেতে হবে আমাদের বর্তমান প্রজন্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য যেন তারা সুফল ভোগ করতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর..