চাঁদা না পেয়ে আমদিয়া বৈলান এলাকার জমি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে আবুল হাসেম নামের এক প্রভাবশালী।
এসএম আলীরাজ হোসাইন, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি,
এরই মধ্যে দফায় দফায় হামলা চালিয়ে দেয়াল ভাঙচুর ছাড়াও জোরপূর্বক ভূমি দখলে রাখার চক্রান্ত করছেএম এ আবুল হাসেম। জমির মালিক আব্দুল আজিজের জমিতে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করার জন্য রড সিমেন্ট ইট বালু টলিসহ লুটপাট করে নিয়ে যায় ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ আবুল হাসেম ও তার লোকজন, হাসমের বিরুদ্ধে মামলা ও প্রতিবাদ সভা থেকে জানাযায়।
গত কাল বিকাল ৪ টার সময় জমির মালিক মৃত মোঃ আবু সাঈদ মিয়ার ছেলে আব্দুল আজিজ তার পরিবারের লোকজন নিজ জমির উপরে এ প্রতিবাদ সভা করেন, এ সময় অভিযুক্ত হাসেম মিয়ার বিরুদ্ধে গ্রামের অন্যান্য ভুক্তভোগী জমি মালিকগণ প্রতিবাদ সভায় যোগ দেন। আরো অনেক জমির মালিকরা জানান আবুল হাশেম বিভিন্ন কৌশলে হিন্দু সম্পত্তি সহ অনেক অসহায়দের সম্পত্তি জোরপূর্বক নিজেদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা করছে, স্বাধীনতার পরবর্তী সময় অনেক হিন্দুদের কে ভয়-ভীতি দেখিয়ে দেশ ছাড়তেও বাধ্য করেন বলে জানান প্রতিবাদে আসা ভুক্তভোগী পরিবার ও এই এলাকার লোকজন
উক্ত সম্পত্তি হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছ থেকে ক্রয় সূত্রের মালিক হন এনায়েত হোসেন পারভীন সুলতানা শিরিনা জেসমিন ফুলমেহের যাহার দাগ নম্বর আর এস ১৫৩১ নাল- বাড়ী ১৫৩৪- আমন ১৫৪৫- নাল ১৫৪১ চার দাগ মিলিয়ে ৭১ শতাংশ জায়গা ভূমিদস্যরা দখল করে রেখেছে ইউনিয়ন পরিষদের ভূমিকর খাজনা পরিষদ করে আসছে নিয়মিত ভূমির মালিকগণ, ভূমির মালিকদের দাবি ভূমিদস্যু আবুল হাসেমকে অতিদ্রুত ভূমি আইনে গ্রেপ্তার করার দাবি জানিয়েছে এলাকার লোকজন এবং অনেকর বৈধ কাগজ পত্র দেখান,এবং আবদুল আজিজ ও এডভোকেট আওলাদ এর বৈধ কাগজ পত্র দেখান।
ভূমিদস্যু আবুল হাসেম এলাকার বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রায় সময় জোরপূর্বক চাঁদা আদায় অন্যের জমি দখল করা সহ তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। অভিযোগ বিষয়ে আবুল হাসান মিয়ার মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি জানান এ জমি স্বাধীনতার পর ভর্তি মুহূর্তে হিন্দুরা ভারতে চলে যাওয়ার পর সে ভোগ দখল করিয়া আসিতেছে তার কাছে জমির কাগজ বিষয়ে প্রশ্ন করলে সে কোন কাগজপত্র আছে বলে কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। এলাকার এডভোকেট আওলাদ, নুরআলম,মিরকাশেম,রাশেল,জুয়েল রানা,মামুন,শাহিন, ফরহাদ সহ অনেকেই অভিযোগ করে বলেন আবদুল আজিজ,এডভোকেট আওলাদ সহ অনেকর জমি এই ভূমি দস্যু হাসেম অপশক্তি ব্যবহার করে প্রভাব খাটিয়ে কোম বৈধ কাগজ পত্র ছাড়া ই দখল করে রেখেছে প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদকারী হামলা মামলার স্বীকার হয়ে জেলে যেতে হয়। এই হাশেম কোন সামাজিক লোক কিংবা কোন জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনকে ও মানছেনা। এব্যপারে মোঠো ফোনে হাশেম এর সাথে কথা বললে তিনি সঠিক কোন জবাব দিতে পারেনি এবং দখল কৃত জমি গুলির বৈধ কোন কাগজ পত্র দেখাতে পারেনি এবং পরবর্তীে বৈধ কোন কাগজ পত্র দেখাতে স্বীকার করেননি।