গোবিন্দগঞ্জে কিশোরী হত্যার মুল রহস্য উৎঘাটন করেছে পুলিশ। হত্যায় জড়িত আসামীর দায় স্বিকার
মোঃ এনামুল হক
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ২৭ ফেব্রুয়ারী ১২বছরের
এক কিশোরীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার হয়। উক্ত হত্যাকান্ডের মুল আসামী মসজিদের মুয়াজ্জিন মোরসালীন(২৫) তার দোষ স্বীকার করে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। ৩ মার্চ গাইবান্ধা পুলিশ সুপারের কার্যালয় হতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। প্রেস ব্রিফিং এ পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম জানান, ২৬ ফেব্রয়ারী সকালে আসামী মোরসালীন যাথারীতি মসজিদের ভিতর মোক্তব পরানো শেষে ১০ টাকার নোট দিয়ে দোকান থেকে বিস্কুট আনতে বলে। বিস্কুট আনার পর হাসনা খাতুন হেনা সহ আরো দুইটি মেয়েকে বিস্কুট খাওয়ান সে। সকাল ৮ টার দিকে আসামী বাইসাইকেল যোগে বর্ধন কুঠি এলাকায় জহিরুলের বাড়িতে মোক্তব পড়ানোর জন্য যায়। মোক্তব পড়ানো শেষে আনুমানিক ৯ টার দিকে সে তার মসজিদ সংলগ্ন বসবাসরত টিনের ঘরে আসে এবং পাশের এক বাড়ীতে সকালের খাবার খেয়ে আসার পথে রাস্তায় ওই কিশোরীকে দেখে ডাক দিয়ে তার থাকার জায়গা টিনের ঘরে নিয়ে আসে । ঘরে আসলে প্রথমে আসামী মোরসালীন ওই কিশোরীকে ধর্ষনের চেষ্টা করে, যখন সে বলে আমি আমার নানীকে বলে দেব, তখন মোরসালীন হাসনার গলা টিপে ধরলে কিশোরী নিস্তেজ হয়ে পরে এবং তখন তাকে ধর্ষন করে। ধর্ষন শেষে হাসনার পরিহিত হিজাব দিয়ে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করা হয়। হত্যা করার পর তাকে মসজিদের বালু ভর্তি বস্তা খালী করে তাকে বস্তা বন্দি করে। হত্যা কান্ডের ঘটনাকে অন্যখাতে প্রবাহিত করার জন্য সকাল ১১ টার দিকে লাশটিকে তার বাইসাকেলের ক্যারিয়ারের পিছনে বেধে বর্ধন কুঠির মানিক কাজীর বাঁশ ঝারের ভিতর রেখে আসে। উক্ত ঘটনায় সন্দেহ ভাজন আরো তিন জনকে আটক করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষ তাদের বিরুদ্ধে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
You made some really good points there. I looked on the web for additional information about the issue and found most individuals will go along with your views on this site.