লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি : এ জে এম ইসমাইল হোসেন দীর্ঘ ৩২ বছরের রাজনৈতিক জীবনে১৯৯০ ইং সাল হইতে ছাত্রলীগ করার মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক পথ চলা শুরু। যদি ও ছোট বেলা থেকে লক্ষীপুর পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক নেতা তার পিতা মরহুম আবদুর রহিম মিঝির কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি আওয়ামীলীগের একজন কর্মী হিসাবে রাজনীতি শুরু করে। পরবর্তীতে
১৯৯২ইং সনে লক্ষীপুর শহর ছাত্রলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদকের মধ্য দিয়ে রাজনীতির পদ শুরু হয় পরবর্তীতে ১৯৯৪ ইং সনে লক্ষীপুর জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক।
১৯৯৬ইং সনে লক্ষীপুর পৌরসভার বৃহত্তর সাবেক ১ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি
১৯৯৮ইং সনে লক্ষীপুর সদর থানা যুবলীগের সহসভাপতি ।
২০০২ইং সনে লক্ষীপুরপৌর যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি।
২০০৩ ইং সদর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন আহবায়ক।
২০০৬ইং সনে লক্ষীপুর সদর থানা সড়ক পরিবহন শ্রমীকলীগের সাধারন সম্পাদক
২০১২ইং সনে লক্ষীপুর সদর থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক।
২০১৬ ইং সনে লক্ষীপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সিনিয়র সহসভাপতি
২০১৭ ইং সনে লক্ষীপুর সদর থানা কৃষকলীগের সভাপতি ও
২০২১ ইং সনে লক্ষীপুর জেলা তাঁতীলীগের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছে।
আমার রাজনৈতিক জীবনে সব সময় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নীতি ও আদর্শ বুকে ধারন ও পালন করে আসছে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতে গিয়ে ১৯৯০ পরবর্তী বি এন পি /জামাত জোট সরকারের হামলা মামলার শিকার হয়। ১৯৯৩ /১৯৯৪ ইং সনে ততকালীন বি এন পি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম বিভিন্ন হরতালের সময় বি এন পি ও ছাত্রদলের সন্তাসীরা তাকে চাইনিজ কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে তার মাথায় তিন তিনবার গুরতর আঘাত করে আকে রক্তাক্ত করে। এবং ১৯৯৩ ইং ও ২০০৪ইং সালে বি এন পি জামাত জোট সরকারের আমলে আকে মিথ্যা মামলায় কারাগারে জেল খাটতে হয়। ১৯৯০ ইং সন পরবর্তীতে
হাতে গোনা যে কয়েকজন নেতা যাদের দ্বারা কর্মী সৃষ্টি হয় তাদের মধ্যে এ জে এম ইসমাইল হোসেন অন্যতম। বি এন পি /জামাত জোট সরকারের আমলে বার বার নির্যাতিত ও রাজ পথের লড়াকু সৈনিক ত্যাগী কর্মী হয়।এবং আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান হয়। । লক্ষীপুর সদরের আগামী দিনের আওয়ামীলীগের নেতৃত্বের জন্য এ জে এম ইসমাইল হোসেন (এল এল বি) লক্ষীপুর সদর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপার্থী হিসাবে দেখতে চাই।