আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশকে পুরো বাংলাদেশের মধ্যে রংপুর বিভাগ কে সেরা বিভাগ ঘোষণা করার জন্য আন্তরিকভাবে মনেপ্রাণে ধন্যবাদ।
মোঃ আনছারুজ্জামান,স্টাফ রিপোর্টার।
আরো ধন্যবাদ জানাই আমার রংপুর বিভাগের অন্তর্গত ৮টি জেলার প্রতিটি ইউনিটের আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের সদস্যদের। এবং গাইবান্ধা জেলা ৩য় স্থান লাভ করেন। রংপুর বিভাগ এর টিম লিডার এর দায়িত্ব পালন করে তৌফিকুল ইসলাম আশিক।
ICT Olympiad Bangladesh এর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ও আইসিটিতে নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে আজই রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন
https://ictolympiadbangladesh.com/?fbclid=IwAR22DilNXsSK0aGt5WsgfZqezocVdwJPX-PzbOq3zv6j0AoMNxbldWZQEdA
দেশের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশন-কার্যক্রম এর পর্দা উঠল এবার।
রাজধানীর কেআইবি কনভেনশন হলে এই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশন-কার্যক্রমের উদ্বোধন হয়।
সেই সঙ্গে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের শুভ সূচনা ঘোষণা করেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মর্তুজা।
এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেখানো পথ ধরে তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করছেন। বাংলাদেশের তরুণদেরকে যাতে বিশ্বমানের আইটি জ্ঞানসমৃদ্ধ করা যায় সে ব্যাপারে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ অনেক বেশি প্রয়াস রাখবে বলে আমি আশাবাদী।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন দেশের আইসিটি, শিক্ষা ও গবেষণা সেক্টরের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন ই-ক্যাব এর সভাপতি শমী কায়সার, ড. আতিউর রহমান (সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক), ড. দেওয়ান মো: হুমায়ূন কবির (প্রকল্প পরিচালক, এটুআই), ড. সাজ্জাদ হোসেন (সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন), নাসিমা আক্তার নিশা (প্রেসিডেন্ট, উই), সুব্রত সরকার (সভাপতি, বিসিএস), প্রমুখ।
ক্রিয়েটিভ আইটি ইন্সটিটিউট ও হুইসেল এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার নলেজ পার্টনার হিসেবে সংযুক্ত রয়েছে ই-লার্নিং প্রতিষ্ঠান ব্রাইট স্কিলস। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা মোট ছয়টি ক্যাটাগরিতে অংশ নিতে পারবেন, যাতে সর্বমোট প্রাইজমানি থাকছে পঞ্চাশ লাখ টাকা।্
আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের গভর্নিং বডির সদস্য মনির হোসেন বলেন, প্রি-স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় (পয়ত্রিশ বছর বয়স) পর্যন্ত আইসিটি শিক্ষাকে জনপ্রিয় করে তুলতে আমাদের এই আয়োজন। গভর্নিং বডির আরেক সদস্য মোহাম্মদ শাহরিয়ার খান বলেন, চতুর্থ শিল্প-বিপ্লবে আমাদের শিক্ষার্থীদের সময়োপযোগী করার জন্য এই প্রতিযোগিতাটি মাইলকফলক হয়ে থাকবে বলে আমাদের বিশ্বাস। এছাড়াও এই প্রতিযোগিতায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা যাতে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে সেই লক্ষ্যে সারা দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে থাকছে আইসিটি অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ-এর বুথ।